খুলনা প্রতিনিধিঃ খুলনার কয়রা উপজেলার ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পদক মোঃ হাদিউজ্জামান রাসেল প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুতর আহত হন কয়রা ছাত্রলীগের হাদিউজ্জামান রাসেল। পরে তাকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (খুমেক) হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে সকাল ৬টা ১০ মিনিটে তার মৃত্যু হয়।
এর আগে রোববার বিকেলে উপজেলার বাগালি ইউনিয়ের বাইলহারানিয়া এলাকায় বাতিকাটা খালের উপর নির্মাণাধীন ব্রিজের কাজকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের হামলায় ছাত্রলীগের নেতা মো. হাদিউজ্জামান রাসেলসহ দু’পক্ষের ৮ জন আহত হন। রাসেলের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে রোববার রাতেই খুমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।হাদিউজ্জামান রাসেল মৃত্যুতে পাইকগাছা উপজেলা এক বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে।
জেলা ছাত্রনেতা “পার্থ প্রতীম চক্রবর্ত্তী’র” সঞ্চলনায় এ বিক্ষোভ মিছিল বের হয়।মিছিলে অংশ গ্রহন করে পাইকগাছা উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান শিয়াবুদ্দীন ফিরোজ বুলু,যুবলীগ নেতা আকরামুল ইসলাম,এম এম আজিজুল হাকিম,আবু হানিফ সোহেল,দেবব্রত দেবু,সাহেব আলী,রথিন,বাচ্চু,কেন্দ্রীয় নেতা” আফি আজাদ বান্টি”জেলা ছাত্র নেতা মানিক,পৌর নেতা রায়হান পারভেজ রনি,মিঠুন দেবনাথ,মুক্ত অধিকারী,সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির,অয়ন,মামুন,প্রমুখ, কেন্দ্রীয় নেতা বলেন আমি এ ঘটনা কেন্দ্রে জানিয়েছি।
অপরাধীদের আইনের আওয়াতায় নেওয়া হোক এবং সব অপরাধী কে ফাসির দড়িতে ঝোলানো হোক।অপরাধীদের শাস্তি দেখে আর কোন অপরাধীর জন্ম না হয়।অপরাধীদের ৭২ ঘন্টার ভিতর আইনের আওয়াতায় না আনলে এর থেকে কঠোর বিক্ষোভ ডাকা হবে।কোন ছাত্র নেতা বসে থাকবে না।যে সংগ্রাম আজ শুরু হইয়াছে তাহা শেষ না করিয়া তাহার বিরাম নাই। আমরা দ্ব্যার্থহীন কন্ঠে ঘোষনা করিতেছি যে,এই হত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা থামিবো না বক্তব্য কালে তিনি এ কথা বলেন।
শাহরিয়ার কবির / দৈনিক সংবাদপত্র